সেই দাগ আজও যায়নি, সমাজ ভুলেনি সেই কথা, চোখের পলকেই কেটে গেল ১৪ বছর, এ যেন গায়ে আঁচড় কেটে দেয়া, কলঙ্কের দাগ । বন্দী হলো মেয়েটি কংক্রিটের দেয়ালে, বদ্ধ ঘরেতে আঁধার কারাবাসে, কিছু পোকামাকড় ছাড়া সঙ্গী ছিল না তার, মুখ ফুটে বলবে কারে? জোর করে চাপিয়ে দেওয়া মিথ্যে অপবাদ। জল নেই খাবার নেই, স্বপ্ন নেই বাঁচার সম্ভাবনা নেই, সে ঘর থেকে ভেসে আসে কান্না, অশ্রুগুলো বলে যায় আমি কলঙ্কিনী নই। হাজারো পথিক হেঁটে যায় সে পথে, উঁকি দিয়ে দেখে না যে। তার কষ্টে ঝরে না এক ফোঁটা চোখের জল, আঁধার ঘরের এক কোণে বসে, প্রহর গুণে এক বিন্দু আলোর অপেক্ষায়। একদিন হয়তো কান্না থেমে যাবে, চিরনিদ্রায় শায়িত হবে প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর, বিলীন হবে সমাজের চোখে কলঙ্কিত দেহ, প্রাচীরের ইট বালি কাঁদবে তার শোকে, তবু মুছবে না সে নারীর কলঙ্কের দাগ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
নাজমুছ - ছায়াদাত ( সবুজ )
একটা সত্যর মিত্তু জাকে বলা যায় পাপমোচন । মন টা খারাপ হয়ে গেল চিত্র কল্পনায় বিষয় টা ভাবতেই। এরকম কতই না ঘটছে আমাদের চার পাশে > সবার সুভ বুদ্ধির উদয় হক । আমার পাতায় একটু আসবেন সময় পেলে ।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।